বাল্যবিবাহ সমাজ কেন মেনে নিচ্ছে? - প্রথম আলো
২০৩০ সালের মধ্যে বাল্যবিবাহ সম্পূর্ণ রোধ করার উদ্দেশ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) নির্ধারণ করা হয়েছে। বাল্যবিবাহ একটি মেয়েশিশুর অকালে লেখাপড়া থেকে ঝরে পড়ার কারণ। বিয়ের পর কিশোরীরা পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়। মা হওয়ার সময়েও একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারীর তুলনায় তারা অধিক ঝুঁকিতে থাকে।
স্মার্টফোন-আসক্তি কমিয়ে সন্তানদের সময় দিন - প্রথম আলো
বর্তমানে বাংলাদেশে অসংখ্য শিশু স্মার্টফোনে অতিরিক্ত সময় কাটাচ্ছে। এতে শুধু তাদের চোখের ক্ষতিই নয়, সামগ্রিক বিকাশ ব্যাহত হয়।
শিশুদেরও প্রাইভেসি আছে - প্রথম আলো
সন্তানকে নিয়ে মা-বাবার আহ্লাদ একটু বেশি থাকবে, সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বেশির ভাগ সময়ই তাঁরা তাদের শখ-আহ্লাদ মেটাতে গিয়ে শিশুকে কোন বিপদে ঠেলে দিচ্ছেন আর তার ফলাফল কী হতে পারে, সেটা নিয়ে বিশেষভাবে ভাবছেন কি তাঁরা?
স্মার্ট ফোনের ব্যবহারে নানা সমস্যায় শিশুরা - মাছরাঙা টেলিভিশন
মোবাইল ফোনে ব্যস্ত রেখে শিশুদের খাওয়ানো অনেক পরিবারেই একটি সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এছাড়াও অসংখ্য শিশু স্ক্রীনে অতিরিক্ত সময় কাটাচ্ছে। এতে শুধু তাদের চোখের ক্ষতিই নয়, সামগ্রিক বিকাশ ব্যাহত হয়।
ছেলেশিশুদের যৌন নির্যাতন নিয়ে নীরবতা ভাঙুক - প্রথম আলো
সমাজ আশা করে যে পুরুষেরা নিজেদের রক্ষা করতে সক্ষম হবে। নির্যাতিত হওয়াকে ছেলেদের দুর্বলতা বলে মনে করা হয়। এই সব কিছু মিলিয়েই ছেলেরা নির্যাতিত হলে সাধারণত প্রকাশ করতে পারে না।
শিশুশ্রম প্রতিরোধে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে মহামারি - প্রথম আলো
কোভিড-১৯ মহামারির সময় যে বিষয়গুলোতে জোর দিলে শিশুশ্রম প্রতিরোধ করা যাবে তা হলো সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ, দরিদ্র পরিবারগুলোকে সহজ শর্তে ঋণ দেওয়া, পরিবারের প্রাপ্তবয়স্ক সদস্যদের জন্য জীবিকার ব্যবস্থা এবং শিশুদের নিরাপদে বিদ্যালয়ে ফিরিয়ে আনার জন্য দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
শিশুদের শারীরিক শাস্তি বিলোপের জন্য যা করতে হবে - প্রথম আলো
বড়রা যখন শিশুদের কিছু শেখানোর নামে মারধর অথবা বকাবকি করেন, তখন শিশুরা শুধু শাস্তি এড়ানোর জন্যই কোনো আচরণ করতে শেখে। কিন্তু তারা এর কারণ উপলব্ধি করে না। এর ফলে পরে তারা পুনরায় একই আচরণ করে। শেখানোর কৌশল হিসেবে শাস্তি একটি অকার্যকর পদ্ধতি।
শিশুরা বেড়ে উঠুক সুরক্ষিত পরিবারে, প্রতিষ্ঠানে নয় - প্রথম আলো
এতিমখানা বা অন্য প্রতিষ্ঠানে সহায়তা করার আগে সবাইকে ভাবতে হবে যে শিশুকে পারিবারিক পরিবেশে রাখা যেত কি না। এ দান শিশুর কল্যাণে কাজে লাগছে, নাকি তার জন্য ক্ষতিকর?
কত শিশু কাজ করত ওই মৃত্যুকূপে - প্রথম আলো
দেশের প্রচলিত আইন শিশুদের কারখানা বা শিল্পপ্রতিষ্ঠানের শ্রমিক হিসেবে নিয়োগকে অনুমোদন করে না। তবে ১৪ বছর বয়স থেকে “কিশোর” হিসেবে গণ্য করে শর্ত সাপেক্ষে নিয়োগ দেওয়া যাবে।
শিশু সুরক্ষার মূল বিষয়গুলো বাস্তব বা অনলাইনে একই - প্রথম আলো
অনলাইনে শিশুদের নিরাপদ রাখতে উপযুক্ত নির্দেশনা দেওয়ার জন্য মা-বাবার প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন নেই। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মা-বাবার সঙ্গে সন্তানের সম্পর্ক।
Let’s create a child-sensitive society - The Daily Star
শিশুরাই সব-এর উদ্দেশ্য, এপর্যন্ত কার্যক্রম এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনার কিছুটা এই লেখায় আছে।
কখন ও কীভাবে বিদ্যালয় খুলতে পারে - প্রথম আলো
অবিলম্বে বিদ্যালয় খুলে দেয়া হোক। শিশুদের নিরাপদে লেখাপড়া নিশ্চিত করতে এখনই উদ্যোগ নিতে হবে। শিক্ষার যে ক্ষতি ইতোমধ্যে হয়েছে তা পুষিয়ে নিতে আন্তরিকতার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার কাজ করা প্রয়োজন।
দেশে ক্যান্সারে সবচেয়ে বেশি শিশু মারা যাচ্ছে - বণিক বার্তা
প্রাদুর্ভাব বাড়লেও শিশু ক্যান্সারের চিকিৎসায় এখনো অনেক পিছিয়ে বাংলাদেশ। বড়দের ক্যান্সার চিকিৎসার যতটুকু সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়, শিশুদের ক্ষেত্রে তার সিকিভাগও নেই।
সন্তানদের নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করার আগে ভাবুন - প্রথম আলো
মা-বাবাকে ভাবতে হবে যে তাঁদের পোস্টের কারণে সন্তানেরা ভবিষ্যতে লজ্জিত, বিব্রত, উদ্বিগ্ন বা বিরক্ত হবে কি না। এতে সন্তানের কোনো ক্ষতি হতে পারে কি? মা-বাবা ও সন্তানের সম্পর্কে কি কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে?
শিশুদের বুঝতে দিন, এ বইমেলা তাদেরও - প্রথম আলো
"যে বইমেলা শিশুকে আকর্ষণ করবে, সেই বইমেলা দেশকে পথ দেখাবে। একটা পড়ুয়া জাতি গড়ে তোলা হোক আমাদের সবার লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে শিশুরা থাকবে সবার চিন্তায় আর কাজের প্রতিফলনে।"