কখন ও কীভাবে বিদ্যালয় খুলতে পারে - প্রথম আলো

অবিলম্বে বিদ্যালয় খুলে দেয়া হোক। শিশুদের নিরাপদে লেখাপড়া নিশ্চিত করতে এখনই উদ্যোগ নিতে হবে। শিক্ষার যে ক্ষতি ইতোমধ্যে হয়েছে তা পুষিয়ে নিতে আন্তরিকতার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার কাজ করা প্রয়োজন।

শাস্তিসহ সব ধরণের নির্যাতন থেকে শিশুদের রক্ষা করি-৩

বাংলাদেশে শিশুদের শাস্তি বন্ধে কিছু সুপারিশ।

শাস্তিসহ সব ধরণের নির্যাতন থেকে শিশুদের রক্ষা করি-২

বাংলাদেশের শিশুদের শারীরিক শাস্তি দেয়ার যে প্রবণতা তা মূলত সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিরই বহিঃপ্রকাশ। প্রায়ই শোনা যায় যে, মা-বাবা ও শিক্ষক কর্তৃক শাস্তিপ্রদান আমাদের সমাজে বহুদিন ধরেই চলে আসছে, এবং এটি এখানে সাধারণ চর্চা।

শাস্তিসহ সব ধরণের নির্যাতন থেকে শিশুদের রক্ষা করি-১

শারীরিক শাস্তি স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদে শিশুর মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামগ্রিক বিকাশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এর ফলে শিশুদের মধ্যে আগ্রাসী মনোভাব বেড়ে যায়; পারিবারিক সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

সন্তানদের স্ক্রীনটাইম কমাতে তাদের সময় দিন

বর্তমানে বাংলাদেশে অসংখ্য শিশু স্ক্রীনে অতিরিক্ত সময় কাটাচ্ছে। এতে শুধু তাদের চোখের ক্ষতিই নয়, সামগ্রিক বিকাশ ব্যাহত হয়। ব্যাপারটি উদ্বেগজনক।