অনলাইনে শিশুদের নিরাপদ রাখতে করণীয়
স্কুল বন্ধ থাকায় শিশুরা ইন্টারনেটে বেশী সময় কাটাচ্ছে। একারণে সাইবার বুলিইং থেকে শুরু করে যৌন নির্যাতনের ঝুঁকি বাড়ছে। শিশুদের সুরক্ষার বিষয়টি খেয়াল রাখছেন তো?
যৌন নির্যাতন থেকে শিশুকে রক্ষা-১
শিশুরা সাধারণত কাদের দ্বারা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়? মা-বাবা কিভাবে বুঝতে পারবেন যে শিশু নির্যাতিত হয়েছে?
যৌন নির্যাতন থেকে শিশুকে রক্ষা-২
যদি কোন শিশু যৌন নিপীড়নের শিকার হয় তাহলে তার কি ধরণের ক্ষতি হতে পারে? যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধে মা-বাবা কি করতে পারেন? কিভাবে এ বিষয়ে সন্তানের সাথে আলোচনা করবেন?
যৌন নির্যাতন থেকে শিশুকে রক্ষা-৩
যদি আপনি জানতে পারেন যে আপনার সন্তানটি যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে, তাহলে কি করবেন এবং করবেন না?
সন্তানদের স্ক্রীনটাইম কমাতে তাদের সময় দিন
বর্তমানে বাংলাদেশে অসংখ্য শিশু স্ক্রীনে অতিরিক্ত সময় কাটাচ্ছে। এতে শুধু তাদের চোখের ক্ষতিই নয়, সামগ্রিক বিকাশ ব্যাহত হয়। ব্যাপারটি উদ্বেগজনক।
শাস্তিসহ সব ধরণের নির্যাতন থেকে শিশুদের রক্ষা করি-১
শারীরিক শাস্তি স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদে শিশুর মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামগ্রিক বিকাশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এর ফলে শিশুদের মধ্যে আগ্রাসী মনোভাব বেড়ে যায়; পারিবারিক সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
শাস্তিসহ সব ধরণের নির্যাতন থেকে শিশুদের রক্ষা করি-২
বাংলাদেশের শিশুদের শারীরিক শাস্তি দেয়ার যে প্রবণতা তা মূলত সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিরই বহিঃপ্রকাশ। প্রায়ই শোনা যায় যে, মা-বাবা ও শিক্ষক কর্তৃক শাস্তিপ্রদান আমাদের সমাজে বহুদিন ধরেই চলে আসছে, এবং এটি এখানে সাধারণ চর্চা।
সন্তানদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করার আগে ভাবুন
ইদানীং অনেক মা-বাবা সন্তানদের জীবনের নানা বিষয় নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। খারাপ উদ্দেশ্য আছে এমন কেউ এই তথ্য অপব্যবহার করে নানা ধরণের ক্ষতি করতে পারে।