বই পড়ার আনন্দ

বই পড়ার আনন্দ

স্কুলের ছুটিতে টোকনের মামাবাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা না হওয়ায় তার মন খারাপ হয়ে যায়। তবে মা-বাবসহ পরিবারের সদস্যরা তাকে “আম-আঁটির ভেপু”, “ক্ষীরের পুতুল”, “সাগরতলের জগত”, “আকাশের রহস্য” ইত্যাদি বই পড়তে দেয়ায় তার ছুটি চমৎকার কাটে, এবং  বই পড়ার অভ্যাস গড়ে ওঠে। আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের “বই পড়ার আনন্দ” (মাওলা ব্রাদার্স প্রকাশিত) বই পড়ার গুরুত্ব মনে করিয়ে দেয়।

বই পড়া শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের  জন্য আনন্দদায়ক এক অভিজ্ঞতা। এর ফলে তাদের কল্পনাশক্তির বিকাশ হয়। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তারা জানতে পারে এবং আরো জানায় আগ্রহী হয়ে ওঠে। শিশুদের সামগ্রিক বিকাশে বই পড়ার বিকল্প নেই।

আসুন শিশুদের বই কিনে দিই,তাদের বই পড়তে উৎসাহিত করি। নিজেরা বই পড়ি।


শুক্র, ১৮ জুন ২০২১, রাত ৯:৯ সময়

মতামত/ পরামর্শ/ প্রশ্ন


“শিশুরাই সব” এর এ পর্যায়ে আমরা আপনাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ আশা করছি।
ওয়েবসাইটে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় কি ধরণের বিষয় দেখতে চান তা জানান। লেখা পড়ে, ভিডিও দেখে শেয়ার বা মন্তব্য করুন। সন্তান পালন বা শিশুসংক্রান্ত বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকলে জানান। আমরা উত্তর দেব।
ওয়েবসাইটে শিশুদের জন্য আপনার ভাবনাগুলো লিখে পাঠান (সর্বোচ্চ ৫০০ শব্দ)। এছাড়া নিজের বা আপনার সংস্থার ভিডিও, রিপোর্ট, অনুষ্ঠানের তথ্য ইত্যাদি শেয়ার করুন। উপযুক্ত হলে আমরা প্রকাশ করব।

যোগাযোগ